ঢাকা ০৫:৩২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে রেখেছেন আন্দোলনকারীরা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা ‘অনির্দিষ্টকালের জন্য সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলন’ ঘিরে রাস্তায় নামতে শুরু করেছেন আন্দোলনকারীরা। ইতোমধ্যেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করেছেন তারা।

রোববার (৪ আগস্ট) সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ঢল নামে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের।

 
এ সময় মহাসড়ক অবরোধ করে সরকারবিরোধী নানা স্লোগান দিতে দেখা যায় আন্দোলনকারীদের। এতে সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
 
এর আগে শনিবার (৩ আগস্ট) বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার মন্ত্রিসভার পদত্যাগের এক দফা দাবি ঘোষণা করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক মো. নাহিদ ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘মানুষের জীবনের নিরাপত্তা ও সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা এক দফা দাবির সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি। এক দফাটি হলো, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ এই সরকারের পতন ও ফ্যাসিবাদের বিলোপ।’
 
তিনি আরও বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে আমরা খুব দ্রুতই ছাত্র-নাগরিক অভ্যুত্থানের জন্য সর্বস্তরের নাগরিক, ছাত্রসংগঠন ও সব পেশাজীবী মানুষের সঙ্গে মিলে সম্মিলিত মোর্চা ঘোষণা করব। সবার সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জাতীয় রূপরেখা আমরা সবার সামনে হাজির করব৷’
 
এ সময় রোববার থেকে সারা দেশে অসহযোগ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণাও দেন তিনি।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

আপডেট সময় : ১১:৪৯:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৪ অগাস্ট ২০২৪

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা ‘অনির্দিষ্টকালের জন্য সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলন’ ঘিরে রাস্তায় নামতে শুরু করেছেন আন্দোলনকারীরা। ইতোমধ্যেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করেছেন তারা।

রোববার (৪ আগস্ট) সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ঢল নামে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের।

 
এ সময় মহাসড়ক অবরোধ করে সরকারবিরোধী নানা স্লোগান দিতে দেখা যায় আন্দোলনকারীদের। এতে সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
 
এর আগে শনিবার (৩ আগস্ট) বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার মন্ত্রিসভার পদত্যাগের এক দফা দাবি ঘোষণা করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক মো. নাহিদ ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘মানুষের জীবনের নিরাপত্তা ও সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা এক দফা দাবির সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি। এক দফাটি হলো, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ এই সরকারের পতন ও ফ্যাসিবাদের বিলোপ।’
 
তিনি আরও বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে আমরা খুব দ্রুতই ছাত্র-নাগরিক অভ্যুত্থানের জন্য সর্বস্তরের নাগরিক, ছাত্রসংগঠন ও সব পেশাজীবী মানুষের সঙ্গে মিলে সম্মিলিত মোর্চা ঘোষণা করব। সবার সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জাতীয় রূপরেখা আমরা সবার সামনে হাজির করব৷’
 
এ সময় রোববার থেকে সারা দেশে অসহযোগ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণাও দেন তিনি।