ঢাকা ০১:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কারিগরি বোর্ডের জাল সার্টিফিকেট তৈরি, কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ গ্রেফতার

বিপুল পরিমাণ জাল সার্টিফিকেট তৈরির অভিযোগে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের প্রধান কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ শামসুজ্জামানকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

সোমবার (১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে রাজধানীর আগারগাঁও এবং পীরেরবাগে যৌথ অভিযান পরিচালনা করে ডিবি।

ডিবি সূত্রে জানা গেছে, অভিযানে বিপুল পরিমাণ অবৈধ ও জাল সার্টিফিকেট, সার্টিফিকেট তৈরির যাবতীয় সরঞ্জামসহ শামসুজ্জামানকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রোববার রাতে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নিজ বাসা থেকে তাকে ধরা হয়।

অভিযানে নেতৃত্ব দেয়া গোয়েন্দা পুলিশের লালবাগ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মশিউর রহমান জানান, দীর্ঘদিন ধরেই ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকায় কারিগারি শিক্ষাবোর্ডের সনদ বিক্রি করছিলেন তিনি।

পুলিশের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, প্রতিষ্ঠানটির সার্ভার তার নিয়ন্ত্রণে থাকায় অনলাইনেও এসব সার্টিফিকেটের অস্বিত্ব পাওয়া যায়। শিক্ষাবোর্ড থেকে সনদ ছাপানোর অর্জিনাল কাগজ চুরি পর্যন্ত করেছেন তিনি। পরে ওইসব কাগজে সনদ

ছাপিয়ে নির্দিষ্ট শিক্ষার্থীর কাছে বিক্রি করা হত। এ ঘটনায় বোর্ডের আর কারা কারা জড়িত আছেন, সে বিষয়ে তদন্ত হচ্ছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

কারিগরি বোর্ডের জাল সার্টিফিকেট তৈরি, কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ গ্রেফতার

আপডেট সময় : ০১:০৩:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ এপ্রিল ২০২৪

বিপুল পরিমাণ জাল সার্টিফিকেট তৈরির অভিযোগে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের প্রধান কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ শামসুজ্জামানকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

সোমবার (১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে রাজধানীর আগারগাঁও এবং পীরেরবাগে যৌথ অভিযান পরিচালনা করে ডিবি।

ডিবি সূত্রে জানা গেছে, অভিযানে বিপুল পরিমাণ অবৈধ ও জাল সার্টিফিকেট, সার্টিফিকেট তৈরির যাবতীয় সরঞ্জামসহ শামসুজ্জামানকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রোববার রাতে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নিজ বাসা থেকে তাকে ধরা হয়।

অভিযানে নেতৃত্ব দেয়া গোয়েন্দা পুলিশের লালবাগ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মশিউর রহমান জানান, দীর্ঘদিন ধরেই ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকায় কারিগারি শিক্ষাবোর্ডের সনদ বিক্রি করছিলেন তিনি।

পুলিশের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, প্রতিষ্ঠানটির সার্ভার তার নিয়ন্ত্রণে থাকায় অনলাইনেও এসব সার্টিফিকেটের অস্বিত্ব পাওয়া যায়। শিক্ষাবোর্ড থেকে সনদ ছাপানোর অর্জিনাল কাগজ চুরি পর্যন্ত করেছেন তিনি। পরে ওইসব কাগজে সনদ

ছাপিয়ে নির্দিষ্ট শিক্ষার্থীর কাছে বিক্রি করা হত। এ ঘটনায় বোর্ডের আর কারা কারা জড়িত আছেন, সে বিষয়ে তদন্ত হচ্ছে।