ঢাকা ০২:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুন ২০২৪, ২ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামীমা খালাস

মনিটর এর দাম জানতে এখন-ই ক্লিক করুন

অপরাধমূলক বিশ্বাস ভঙ্গ ও প্রতারণার অভিযোগে দায়ের করা এক মামলায় খালাস পেয়েছেন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল এবং প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান তার স্ত্রী শামীমা নাসরিন খালাস পেয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) দুপুরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ শেখ সাদী এই রায় দেন।

 

বাদীপক্ষের আইনজীবী আবু তাহের রনি রায়ের বিষয় নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, এ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত। এরপর গত ২৪ এপ্রিল যুক্তিতর্ক শেষে আদালত রায়ের জন্য ২৩ মে ধার্য করেন। রায়ের দিনে আসামিপক্ষ আপোসের প্রস্তাব দিলে বাদী তাতে সম্মতি দেন। আজ সব টাকা পাওনা পরিশোধ করেন। তাই আদালত তাকে খালাস দেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, বাদী আলী রেজা ফারুক ২০২১ সালের ২৯ নভেম্বর একটি বাইক কেনা বাবদ দুই লাখ ৯৬ হাজার ৩৪৮ টাকা নগদ ও বিকাশে পরিশোধ করেন। নির্ধারিত সময়ে বাইক দিতে না পারায় আলী রেজা ফারুককে একটি চেক প্রদান করে। তিনি ২০২২ সালের ১৬ জানুয়ারি চেকটি ব্যাংকে জমা দিলে তা ডিজঅনার হয়।

বাদী পরবর্তীতে আসামিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে টাকা ফেরত দেবেন বলে জানান। তবে আজ দেন কাল দেন বলে পরে টাকা আর দেননি। এরপর বাদী লিগ্যাল নোটিশ পাঠালেও তারা টাকা ফেরত দেননি। তাই তিনি দণ্ডবিধির ৪০৬/৪২০ ধারায় এই মামলা দায়ের করেন।

সকল প্রকার কম্পিউটার পূন্যের দাম জানতে এখন-ই ক্লিক করুন

প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামীমা খালাস

আপডেট সময় : ০৭:৫৩:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪

অপরাধমূলক বিশ্বাস ভঙ্গ ও প্রতারণার অভিযোগে দায়ের করা এক মামলায় খালাস পেয়েছেন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল এবং প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান তার স্ত্রী শামীমা নাসরিন খালাস পেয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) দুপুরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ শেখ সাদী এই রায় দেন।

 

বাদীপক্ষের আইনজীবী আবু তাহের রনি রায়ের বিষয় নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, এ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত। এরপর গত ২৪ এপ্রিল যুক্তিতর্ক শেষে আদালত রায়ের জন্য ২৩ মে ধার্য করেন। রায়ের দিনে আসামিপক্ষ আপোসের প্রস্তাব দিলে বাদী তাতে সম্মতি দেন। আজ সব টাকা পাওনা পরিশোধ করেন। তাই আদালত তাকে খালাস দেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, বাদী আলী রেজা ফারুক ২০২১ সালের ২৯ নভেম্বর একটি বাইক কেনা বাবদ দুই লাখ ৯৬ হাজার ৩৪৮ টাকা নগদ ও বিকাশে পরিশোধ করেন। নির্ধারিত সময়ে বাইক দিতে না পারায় আলী রেজা ফারুককে একটি চেক প্রদান করে। তিনি ২০২২ সালের ১৬ জানুয়ারি চেকটি ব্যাংকে জমা দিলে তা ডিজঅনার হয়।

বাদী পরবর্তীতে আসামিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে টাকা ফেরত দেবেন বলে জানান। তবে আজ দেন কাল দেন বলে পরে টাকা আর দেননি। এরপর বাদী লিগ্যাল নোটিশ পাঠালেও তারা টাকা ফেরত দেননি। তাই তিনি দণ্ডবিধির ৪০৬/৪২০ ধারায় এই মামলা দায়ের করেন।