ঢাকা ০৮:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

উত্তর প্রদেশে মাদ্রাসা বন্ধের রায় স্থগিত

ভারতের উত্তর প্রদেশে মাদ্রাসা বন্ধে এলাহাবাদ হাইকোর্টের দেয়া রায় স্থগিত করেছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। শুক্রবার (৫ এপ্রিল) এ রায় দেয়া হয়।
উত্তর প্রদেশে প্রায় ১৬ হাজার মাদ্রাসা রয়েছে। যেগুলোতে ১৭ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে। গত মাসে এলাহাবাদ হাইকোর্ট মাদ্রাসা শিক্ষা বন্ধের নির্দেশ দেয়।

রায়ে বলা হয়, ২০০৪ সালের যে আইনে মাদ্রাসা চলছে সেটি ‘অসাংবিধানিক’। কারণ এটি ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে ভঙ্গ করছে। যার ফলে আইনটি বাতিল ঘোষণা করছে হাইকোর্ট। এছাড়াও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের সাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তরিত করার নির্দেশও দেয়া হয়।

এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার ভারতের সুপ্রিম কোর্ট মাদ্রাসা বন্ধের নির্দেশ স্থগিত করেছে। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেছেন,

সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, মাদ্রাসা বোর্ডের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য মূলত হলো নিয়ন্ত্রক প্রকৃতির। আর এই বোর্ড স্থাপনের মাধ্যমে ধর্মনিরপেক্ষতার কোনো ক্ষতি হবে না।

প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় তার রায়ে বলেছেন,

যদি পিআইএলের উদ্দেশ্য থাকে মাদ্রাসায় ধর্মনিরপেক্ষ শিক্ষা যেমন গণিত, বিজ্ঞান, ইতিহাস এবং ভাষা শেখানো হবে। তাহলে মাদ্রাসা আইন ২০০৪ বাতিল করে এই উদ্দেশ্য অর্জন করা যাবে না।

উত্তর প্রদেশে মাদ্রাসা বন্ধের রায় স্থগিত

আপডেট সময় : ০১:০৫:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৪

ভারতের উত্তর প্রদেশে মাদ্রাসা বন্ধে এলাহাবাদ হাইকোর্টের দেয়া রায় স্থগিত করেছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। শুক্রবার (৫ এপ্রিল) এ রায় দেয়া হয়।
উত্তর প্রদেশে প্রায় ১৬ হাজার মাদ্রাসা রয়েছে। যেগুলোতে ১৭ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে। গত মাসে এলাহাবাদ হাইকোর্ট মাদ্রাসা শিক্ষা বন্ধের নির্দেশ দেয়।

রায়ে বলা হয়, ২০০৪ সালের যে আইনে মাদ্রাসা চলছে সেটি ‘অসাংবিধানিক’। কারণ এটি ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে ভঙ্গ করছে। যার ফলে আইনটি বাতিল ঘোষণা করছে হাইকোর্ট। এছাড়াও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের সাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তরিত করার নির্দেশও দেয়া হয়।

এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার ভারতের সুপ্রিম কোর্ট মাদ্রাসা বন্ধের নির্দেশ স্থগিত করেছে। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেছেন,

সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, মাদ্রাসা বোর্ডের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য মূলত হলো নিয়ন্ত্রক প্রকৃতির। আর এই বোর্ড স্থাপনের মাধ্যমে ধর্মনিরপেক্ষতার কোনো ক্ষতি হবে না।

প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় তার রায়ে বলেছেন,

যদি পিআইএলের উদ্দেশ্য থাকে মাদ্রাসায় ধর্মনিরপেক্ষ শিক্ষা যেমন গণিত, বিজ্ঞান, ইতিহাস এবং ভাষা শেখানো হবে। তাহলে মাদ্রাসা আইন ২০০৪ বাতিল করে এই উদ্দেশ্য অর্জন করা যাবে না।