ঢাকা ০৮:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বস্ত্র-পাট খাতে চীনের বড় বিনিয়োগ চায় বাংলাদেশ

  • Demo
  • আপডেট সময় : ০৫:২৩:০৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
  • 50

বাংলাদেশে বস্ত্র ও পাট খাতে চীনের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের বৃহৎ বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন মন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ আহ্বান জানান।

বৈঠক শেষে জাহাঙ্গীর কবির নানক সাংবাদিকদের বলেন, পাট ও পাটজাত পণ্য পরিবেশবান্ধব। বাংলাদেশে বস্ত্র ও পাট খাত অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। এ খাতে বিভিন্ন দেশের বিনিয়োগকারীরা এরই মধ্যে বিনিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করেছেন। চীনের বিনিয়োগকারীরাও এ খাতে বিনিয়োগ করতে পারেন। আমরা চীনে পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি বাড়াতে চাই।

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের চীনে প্রশিক্ষণ ও স্কলারশিপের সুযোগ বাড়ানোর অনুরোধ করেন মন্ত্রী। মন্ত্রী চীনা রাষ্ট্রদূত ও ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশ জুট ডাইভারসিফিকেশন প্রমোশন সেন্টার (জেডিপিসি) পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানান।

পাটমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে চীন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। সরকারের এ মেয়াদেও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে চীনের সহায়তা অব্যাহত থাকবে বলে চীনের রাষ্ট্রদূত অবহিত করেছেন।

চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি চীনের বিনিয়োগকারীরা বস্ত্র ও পাট খাতে বিনিয়োগ করবেন। মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য আজকে আমরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই করেছি। এর ফলে টেক্সটাইল ও পাটজাত পণ্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে বলে আশা করি।

বস্ত্র-পাট খাতে চীনের বড় বিনিয়োগ চায় বাংলাদেশ

আপডেট সময় : ০৫:২৩:০৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

বাংলাদেশে বস্ত্র ও পাট খাতে চীনের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের বৃহৎ বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন মন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ আহ্বান জানান।

বৈঠক শেষে জাহাঙ্গীর কবির নানক সাংবাদিকদের বলেন, পাট ও পাটজাত পণ্য পরিবেশবান্ধব। বাংলাদেশে বস্ত্র ও পাট খাত অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। এ খাতে বিভিন্ন দেশের বিনিয়োগকারীরা এরই মধ্যে বিনিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করেছেন। চীনের বিনিয়োগকারীরাও এ খাতে বিনিয়োগ করতে পারেন। আমরা চীনে পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি বাড়াতে চাই।

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের চীনে প্রশিক্ষণ ও স্কলারশিপের সুযোগ বাড়ানোর অনুরোধ করেন মন্ত্রী। মন্ত্রী চীনা রাষ্ট্রদূত ও ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশ জুট ডাইভারসিফিকেশন প্রমোশন সেন্টার (জেডিপিসি) পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানান।

পাটমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে চীন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। সরকারের এ মেয়াদেও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে চীনের সহায়তা অব্যাহত থাকবে বলে চীনের রাষ্ট্রদূত অবহিত করেছেন।

চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি চীনের বিনিয়োগকারীরা বস্ত্র ও পাট খাতে বিনিয়োগ করবেন। মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য আজকে আমরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই করেছি। এর ফলে টেক্সটাইল ও পাটজাত পণ্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে বলে আশা করি।